আমার নাম শুভ্র সকাল। আমি হুমায়ুন আহমেদ স্যারের অনেক বড় একজন
ভোক্ত।তাঁর গল্প পড়ার পর থাকে আমি ফেসবুকে লিখা লিখি শুরু করি আমি আগে থাকে
লিখা লিখি করতাম,কিন্তু সেই লিখাটা শুধু মাত্র নিজের জন্য লিখা।আজ আমি
নিজের সাথে সাথে বন্ধুদের জন্য ও লিখা চেষ্টা করছি জানি না ভাল হয় কিনা
কিন্তু ভাল করার চেষ্টা করে চলেছি যদি লিখা ভাল না হয়ে থাকে সবাই আমাকে দয়া
করে মাফ করে দিবেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন আপনাদের ভাল লিখা
উপহার দিতে পারি।
নিত্যদিনের গল্প-১
নিত্যদিনের গল্প-১
লেখক-- শুভ্র সকাল
আজ সকালে ঘুম থাকে উঠে দেখলাম ৬.৩০টা বেজে গেছে।তার মানে আজ আমার উঠতে অনেক দেরি হয়ে গেছে।তারপরও তাড়াতাড়ি মুখ হাত ধুয়ে বের হয়ে গেলাম সকালের আবহাওয়াটাকে অনুভব করবো বলে,বর্তমানে সকালবেলা কুয়াশা পড়ে মনে হয় আর কিছুদিনের মধ্যে শীত পড়ে যাবে।যাই হোক পড়লেই ভাল কারণ শীতকাল আমার অনেক প্রিয়।আমি প্রতিদিনের মতো হাতে শুরু করে পুরান ঢাকার দিকে যেতে থাকলাম কারণ সকালের নাস্তা আমি কিছুদিন যাবত পুরান ঢাকায় করছি।আজ অনেক দারি হয়ে গেছে কি জানি গিয়ে নাস্তা পাব নাকি কে জানে।তারপর হাঁটছি,দেরি হওয়ার কারণে চিন্তা করলাম আজ যাত্রাবাড়ি ফ্রাইওভার নিচে দিয়ে একটু ঘুরে পুরান ঢাকায়ে যাবো।কারণ সকালে এই দিকে বিভিন্ন ধরনের মানুষ দেখা যায়,আর নুতুন মানুষের কাজ-কর্ম দেখতে আমার খুব ভাল লাগে। ফ্রাইওভার বানানো হয়েছে বেশি-দিন হয়নি অল্প কিছুদিনে ফ্রাইওভার নিচের অবস্থা খুবই খারাপ।এখানে বর্তমানে ঘোড়া রাখা আস্তানা বানানো হয়েছে,বিকট দূর-গন্ধ,তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জায়গাটা পার হোলাম। আমি হাঁটছি এত সকালে সাধারণত কেউ বের হয় না যারা বাহিরে থাকে তারা রাস্তাতেই থাকে। হাঁটতে হাঁটতে ফুটপাত থেকে নেমে যেতে হলো কারণ সামনে ফুটপাতে কিছু মানুষ ঘুমিয়ে আছে।কি আদ্ভুত এই দুনিয়া কাউ ঘুমায় বাড়িতে এসি রুমে আর কাউ ফুটপাতে ইটকে বালিস হিসেবে মাথার নিচে দিয়ে,আল্লাহ তাদের জন্যেও এসি হিসেবে রেখেছেন প্রকৃতির শীতল হাওয়া যা এসি থেকে হাজার গুনে ভাল।মনে মনে ঠিক করে নিলাম একদিন এখানে এসে ওদের সাথে রাতে থাকবো।যাই হোক আর দাঁড়ালাম না সামনে আগাতে হবে।কিছু দূর যাবার পর দেখতে পালাম একজন বয়স্ক লোক খালি গায়ে বসে শীতে কাপছেন,কিছুটা শীত লাগছিলো তাই আমি আসার সময় গায়ে করে চাদর নিয়ে আসেছিলাম,তাই আর দেরি না করে আমার গায়ের চাদর খুলে আমি তাকে পরিয়ে দিলাম,তার কাপুনি কিছুটা কমে গেলো।জানি না কেন কিন্তু যখন তার কাপুনি কমে গেলো আমার কাছে নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখি মানুষ মনে হলো। আমি সিদ্ধান্ত নিলাম আজ আর পুরান ঢাকায় যাবো না।
To be Continue ..............................!!!
আজ সকালে ঘুম থাকে উঠে দেখলাম ৬.৩০টা বেজে গেছে।তার মানে আজ আমার উঠতে অনেক দেরি হয়ে গেছে।তারপরও তাড়াতাড়ি মুখ হাত ধুয়ে বের হয়ে গেলাম সকালের আবহাওয়াটাকে অনুভব করবো বলে,বর্তমানে সকালবেলা কুয়াশা পড়ে মনে হয় আর কিছুদিনের মধ্যে শীত পড়ে যাবে।যাই হোক পড়লেই ভাল কারণ শীতকাল আমার অনেক প্রিয়।আমি প্রতিদিনের মতো হাতে শুরু করে পুরান ঢাকার দিকে যেতে থাকলাম কারণ সকালের নাস্তা আমি কিছুদিন যাবত পুরান ঢাকায় করছি।আজ অনেক দারি হয়ে গেছে কি জানি গিয়ে নাস্তা পাব নাকি কে জানে।তারপর হাঁটছি,দেরি হওয়ার কারণে চিন্তা করলাম আজ যাত্রাবাড়ি ফ্রাইওভার নিচে দিয়ে একটু ঘুরে পুরান ঢাকায়ে যাবো।কারণ সকালে এই দিকে বিভিন্ন ধরনের মানুষ দেখা যায়,আর নুতুন মানুষের কাজ-কর্ম দেখতে আমার খুব ভাল লাগে। ফ্রাইওভার বানানো হয়েছে বেশি-দিন হয়নি অল্প কিছুদিনে ফ্রাইওভার নিচের অবস্থা খুবই খারাপ।এখানে বর্তমানে ঘোড়া রাখা আস্তানা বানানো হয়েছে,বিকট দূর-গন্ধ,তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জায়গাটা পার হোলাম। আমি হাঁটছি এত সকালে সাধারণত কেউ বের হয় না যারা বাহিরে থাকে তারা রাস্তাতেই থাকে। হাঁটতে হাঁটতে ফুটপাত থেকে নেমে যেতে হলো কারণ সামনে ফুটপাতে কিছু মানুষ ঘুমিয়ে আছে।কি আদ্ভুত এই দুনিয়া কাউ ঘুমায় বাড়িতে এসি রুমে আর কাউ ফুটপাতে ইটকে বালিস হিসেবে মাথার নিচে দিয়ে,আল্লাহ তাদের জন্যেও এসি হিসেবে রেখেছেন প্রকৃতির শীতল হাওয়া যা এসি থেকে হাজার গুনে ভাল।মনে মনে ঠিক করে নিলাম একদিন এখানে এসে ওদের সাথে রাতে থাকবো।যাই হোক আর দাঁড়ালাম না সামনে আগাতে হবে।কিছু দূর যাবার পর দেখতে পালাম একজন বয়স্ক লোক খালি গায়ে বসে শীতে কাপছেন,কিছুটা শীত লাগছিলো তাই আমি আসার সময় গায়ে করে চাদর নিয়ে আসেছিলাম,তাই আর দেরি না করে আমার গায়ের চাদর খুলে আমি তাকে পরিয়ে দিলাম,তার কাপুনি কিছুটা কমে গেলো।জানি না কেন কিন্তু যখন তার কাপুনি কমে গেলো আমার কাছে নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখি মানুষ মনে হলো। আমি সিদ্ধান্ত নিলাম আজ আর পুরান ঢাকায় যাবো না।
To be Continue ..............................!!!
No comments:
Post a Comment