Ads 468x60px

Sunday, November 29, 2015

সোনালী ভালোবাসার গল্প লেখকঃ শুভ্র সকাল

 আমার নাম শুভ্র সকাল,আমি একজন অতি সাধারান একজন লেখকআমি নিজের মনের কথাগুলো লিখা মাধ্যমে আমার বন্ধুদের কাছে তুলে ধরতে চাইআমার সবসময়ের চেষ্টা থাকে যেন আমি আমার লিখা গল্পগুলোর মাধ্যমে আমার বন্ধুদের মনে নাড়া দিতে পারিজানি না কতটুকু পারি বা পারব কিন্তু নিজের জীবন দিয়ে হলেও চেষ্টা করে যাবো

    

                                 ১ম-পর্ব


আমার আজকের গল্পের নাম "সোনালী ভালোবাসার গল্প"আমার এই গল্পটি লিখা একজন বিবাহিত মেয়ের ভালবাসা  নিয়ে যাকে আমারা প্রেমের ভাষায় বলি পরকীয়া প্রেমভালবাসা খুবই সুন্দর একটা অনুভূতির নাম তা যে কোনোভাবে হতে পারে বিয়ে পরে অন্য কারো সাথেও হতে পারে তাই বলে যে সব পরকীয়া প্রেমই যে খারাপ হবে তা কিন্তু ঠিক না,কিছু পরকীয়া প্রেম মানুষকে করতে হয় নিজের জীবনটাকে সুন্দর করার জন্যকারন সুন্দর জীবন জাপন করার অধিকার এই পৃথিবীতে সবারই আছেআমার গল্পটিও এমন একটা প্রেমের কাহিনী নিয়ে লিখাআমার গল্পের মুল চরিত্র হলো একজন বিবাহিত মেয়ে যার নাম হলো লাবণ্য খান,লাবণ্য ছোট বেলা থেকে অনেক সুন্দর দেখতে তাই ছোট বেলা থেকে তাকে ভালবাসার জন্য অনেক ছেলেদের লাইন লেগে থাকতোলাবণ্যের রুপ লালসায়ে শুধু যুবকরা নয় বুড়োরাও পাগল ছিলতার বয়স যখন ১৮ বছর তখন সে ভাল লাগাকে ভালবাসা  মনে করে এক ছেলের প্রেমে পাগল হয়ে যায় এবং ১৯ বছর বয়সে পালিয়ে সে ছেলের সাথে বিয়ে করে২ বছরের মধ্যে লাবণ্য কন্যা সন্তানের জন্ম দেয়তার কিছু দিন পরে লাবণ্যের স্বামী প্রতিনিয়ত ঝগড়া হয়ার কারনে তাকে তালাক দিয়ে চলে যায়লাবণ্য অনেক একা হয়ে পরে,সে তার মায়ের  কাছে ফিয়ে আসে এবং তার মা তাকে সাদরে গ্রহণ করে নেয়,লাবণ্যের বাবাও একদিন তার মা এবং তাকে রেখে এইভাবে চলে গিয়েছিলো কিন্তু তার যাওয়ার কারন ছিল অন্য আরেকটা মেয়ে মানুষলাবণ্যের মতো এতো সুন্দর একটা মেয়ের জীবনটা এইভাবে নষ্ট হয়ে যাবে ভাবাই যায় নালাবণ্যের বাবা চলে যাবার পর তার মা কিন্তু একা থাকেন নি তিনি পুনরায় বিয়ে করেছেন একজন অনেক ধনী লোককেযিনি লাবণ্যের মাকে অনেক ভালবাসেন ঠিক মেয়ের মতো লাবণ্যকেবড়লোকদের সবচেয়ে বড় রোগ হলো যখনি তারা জীবনে কিছুটা একা হয়ে পরে তখনি তারা খারাপ হয়ে যায় এবং ড্রাগ নিতে শুরু করেলাবণ্যের বেলাও একই ঘটনা ঘটলো,সে তার একা জীবনকে ভুলে থাকার জন্য ড্রাগ নেয়া শুরু করলোড্রাগ মানুষের আপন সত্তাকে ধীরে ধীরে নষ্ট করে দেয়লাবণ্যের বেলাও একই জিনিস ঘটলো,লাবণ্যের এমন কিছু ফ্রেন্ড হলো যাদের মধ্যে কিছু ছিলো যারা লাবণ্যের টাকাকে ভালোবাসতো আর কিছু ছিলো যারা শুধু সুযোগ খুঁজতো তার দেহকে ভোগ করার,কিন্তু এমন কেউ ছিলো না যে তাকে প্রেমিক বা বন্ধু হিসেবে ভালোবাসতোলাবণ্য দিন দিন অনেক খারাপ হয়ে যেতে লাগলো তার মেয়ের প্রতি তার ভালোবাসা ড্রাগের কারনে অনেক কমে গেলো,এই টুকু ছোট বাচ্চাকে পালতো বাসার কাজের মেয়েতার এই অবহেলার কারনে উসা দিন দিন অসুস্থ হেয়ে যেতে লাগলো লাবণ্যের মেয়ে নাম হলো উসাউসা দেখতে তার মায়ের মতো বললে ভুল হবে তার থেকেও অনেক বেশি সুন্দরএই ছোট মানুষটাকে যেই এখন দেখে মায়া জন্য চোখ সড়াতে পারে না    

No comments:

Post a Comment

 

Sample text

Sample Text

Sample Text

 
Blogger Templates